ভাইরাস বা ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ থেকে বাঁচার উপায়
ভাইরাস বা ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ ঘঠিত বিষম (এ্যাকিউট) ঠান্ডা, কাঁশি, গলাব্যাথা ইত্যাদির জন্য ৩-৪ দিন ব্যবহারে আরোগ্য অনুভব হবে। ৬-৭ দিন টানা ব্যবহার উচিত হবে। উপসর্গের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ার পর সেবন শুরু করলে টানা ১০-১৫দিন খেয়ে যেতে হবে।
(২) এ্যাসিডিটির জন্য ভাল কাজ করে এটা, বিশেষত তীব্র (সিভিয়ার) এ্যাসিডিটির জন্য। টানা ১-২ মাস ব্যবহারে ৭০-৮০% এ্যাসিডিটি দূূূরীভূত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
(৩) অনেক পুরোনো(ক্রোনিক) শর্দি-কাশি, ব্রঙ্কাইটিস, সাইনোসাইটিস ও হাঁপানী জাতীয় সমস্যার জন্য ৬ সপ্তাহ ব্যবহার করতে হতে পারে। টানা ২-৩ মাস ব্যবহারে ৭০-৮০% উপসর্গ দূূূরীভূত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
(৪) বয়স জনিত বাত জাতীয় ব্যধি, যেমনঃ গিটে ব্যাথা, পীঠে ব্যাথা, মেরুদন্ডে বা কোমড়ে ব্যাথা কিংবা পেশীতে ব্যাথা ইত্যাদির জন্য খুবই কার্যকর। একটানা ২-৩ মাস খেলে ৬০ বৎসরের নীচের বয়সীদেও এ জাতীয় সমস্যা ৭০-৭৫% দূূূরীভূত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ৬০ বৎসরের বেশী বয়সীদের জন্য আরো দীর্ঘ সময় খেতে হতে পারে।
(৫) পাইলস্ এর জন্য দারুন কার্যকরী একটি উপাদান। ৩মাস নিয়মিত সেবনে ৯০% উপকার পাবেন ইন-শা-আল্লাহ।
(৬) দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ ইত্যাদিও কারনে ৩০, ৪০, ৫০ বছর বয়সে যৌন সক্ষতায় ভাটা পড়া শুরু করে অনেক পুরুষ ও মহিলাদের। ২-৩ মাস টানা ব্যবহাওে ৭০-৭৫% যৌন ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার কথা।
(৭) শরীরের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে দারুনভাবে। ২মাস ব্যবহারে শরীর ও মনকে দারুনভাবে উজ্জিবিত করে।
(৮) পাইলস্রে জন্য ভালো উপকার পাবেন নিয়মিত ২-৩ মাস ব্যবহারে। নিরাময়যোগ্য হবে টানা ৬-৭ মাস ব্যবহারে।
খাওয়ার নিয়মঃ
প্রতিদিন ৩ বার ১চামচ করে খালি পেটে সেবন করতে হবে। প্রথমে ১গøাস হালকা গরম পানি খেতে হবে তারপর ৩০মিনিট পর বায়ো মিক্স ১চামচ মুখের ভিতরে দিয়ে চিবিয়ে খেতে হবে। মধু অথবা গরম দুধের সাথেও ব্যবহার করা যাবে।
সাবধানতাঃ ৭ বৎসরের নীচে এবং অন্তঃসও নারীদেরকে ব্যবহার না করার নির্দে শ রয়েছে।
যোগাযোগঃ 01912201952, 01676691753, 01401560991
Comments
Post a Comment